জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্নার নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত যুক্তরাজ্য যুবদলের সাধারণ সম্পাদক বাবর চৌধুরী বলেছেন, জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ভাইয়ের সঙ্গে টানা ১০ দিনেরও বেশি সময় একসাথে থাকা ও সেবা করার সুযোগ পেয়ে তিনি গভীরভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছেন। আগামী এক সপ্তাহ তিনি এই সুযোগ অব্যাহতভাবে পাবেন বলে জানান।
বাবর চৌধুরী বলেন, “একসাথে থাকা বা সেবা করাটাই মূল বিষয় নয় এই সময়ের মধ্যে মুন্না ভাই যে অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতা দেখিয়েছেন এবং আমাদের শিখিয়েছেন দেশকে, দলকে ও জিয়া পরিবারকে কিভাবে ভালোবাসতে ও সম্মান করতে হয় এটাই আসল শিক্ষা।”
তিনি আরও বলেন, “যতদিন তার সঙ্গে থেকেছি, প্রতিদিন নতুন কিছু শিখেছি। তার কথা বলার ভঙ্গি, চলাফেরা, স্টাইল এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা সত্যিই অতুলনীয়। আমাদের মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের আদর্শ ও নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য তিনি সারা বাংলাদেশে যে নিরলস প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, তা গভীর দেশপ্রেমের প্রমাণ।”
বাবর চৌধুরীর মতে, মুন্না ভাইয়ের অন্যতম বড় গুণ হলো উন্নত দেশে থেকেও প্রতিনিয়ত ফোনের মাধ্যমে দেশের নেতাকর্মীদের পাশে থাকা এবং দেশের সঠিক পথে নেতৃত্ব প্রদান করা। ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি নামাজ ত্যাগ করেন না, আল্লাহর প্রতি তার সম্মান ও শ্রদ্ধা অপরিসীম।
তিনি বলেন, “আমার রাজনৈতিক জীবনে অনেক নেতা দেখেছি, কিন্তু তার মতো দেশপ্রেমিক, কর্মীবান্ধব নেতা দেখিনি। যদি দলের ভিতরে এমন নেতৃত্ব সর্বত্র থাকত, তবে দল আরও শক্তিশালী ও সুসংগঠিত হতো। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশের যুব সমাজ আগামী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।”
বাবর চৌধুরী আরও যোগ করেন, “মুন্না ভাই চান যারা দীর্ঘ ১৭ বছর ত্যাগ ও শ্রম দিয়ে দলকে আগলে রেখেছেন, তারাই নেতৃত্বে আসুক। এই চিন্তাভাবনাই প্রমাণ করে তিনি কতোটা কর্মীবান্ধব ও নীতিবান।”
এমন নেতার দেশপ্রেম, কর্মীদের প্রতি ভালোবাসা ও আত্মত্যাগ নিঃসন্দেহে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বলে মত প্রকাশ করেন তিনি।