এবিএম মোশারফ হোসেন ভাই শুধু একটি নাম নয়, একটি ব্র্যান্ড! বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশারফ হোসেন ভাই আজ সারাদেশের নেতাকর্মীদের জন্য হয়ে উঠেছেন একটি আদর্শ। প্রশিক্ষণ, দিকনির্দেশনা, সাহস ও আদর্শ সবকিছুর সমন্বয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন এক ঝাঁক প্রস্তুত সৈনিক সারাদেশে।

কলাপাড়ার সাংগঠনিক সভায় এবিএম মোশারফ হোসেন ভাই যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে স্পষ্ট হয়েছে আমাদের সামনে করণীয় কী।

ভোটার কোথায়, কিভাবে তাদের কাছে যেতে হবে, কী বার্তা দিতে হবে সবকিছু পরিস্কারভাবে তুলে ধরেছেন।

পটুয়াখালী-৪ আসনে এখন আমাদের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করার সময়। আর শুধু অফিসে কিংবা আটটায় বসে থাকলেই হবে না জনগণের কাছে যেতে হবে, মানুষের হৃদয়ে পৌঁছাতে হবে। দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করতে হবে! প্রমাণ করে দিতে হবে এই আসন এবিএম মোশারফ হোসেন ভাইয়ের আসন এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আসন।

টোটাল ভোটার কয়জন!

আমাদের টোটাল সেন্টার কয়টা হবে!

এজেন্ট হতে হলে যোগ্যতা লাগবে ৪টা!

সাধারণ ভোটারদের কাছে গেলে কীভাবে কথা বলতে হবে!

যারা ইসলাম বিক্রি করে রাজনীতি করে তাদের সাথে কিভাবে মোকাবেলা করব!

সাংগঠনিক দায়িত্ব না পালন করতে পারলে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হবে!

সাহায্য প্রয়োজন হইলে সাহায্য করা হবে!
এবিএম মোশারফ হোসেন ভাই কে ধন্যবাদ সবকিছুই এত সুন্দর ভাবে আমাদের বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।

উল্লাপাড়ার প্রত্যেক নেতাকর্মীকে মনে রাখতে হবে আপনারা এবিএম মোশারফ হোসেন ভাইয়ের প্রশিক্ষিত সৈনিক। আপনারা মাঠে নামবেন, জনগণের সঙ্গে মিশবেন, বিএনপি’কে শক্তিশালী করবেন।

এখন সময় ঐক্যবদ্ধ হবার।

এখন সময় মাঠে নামার।

চলুন এবারের নির্বাচনে পটুয়াখালী-৪ আসন এবিএম মোশারফ হোসেন ভাইকে উপহার দিই।

তুমি যদি ভয় পাও তবে তুমি শেষ, তুমি যদি রুখে দাড়াও তবেই তুমি বাংলাদেশ।
আমি খুব শিগগিরই জনগণের পাশে দাঁড়াবো তাদের কল্যাণে কাজ করব, তাদের অধিকার তাদের হাতে তুলে দেব, তাদের সম্পদ পাহারা দিয়ে রক্ষা করব।
এবিএম মোশারফ হোসেন ভাইয়ের জন্য দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে ভোট চাইব কারণ তিনি ন্যায়ের প্রতীক, উন্নয়নের অগ্রদূত।

আপনারা থাকবেন তো আমার সঙ্গে?
চলুন, আমরা একসঙ্গে গড়ে তুলি একটি সৎ, সাহসী ও মানবিক নেতৃত্বের ভবিষ্যৎ।