১৭ বছর পর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, রোজার মাস আসলে পরে বড় বড় ডেক্সি বিছায় তার ওপর লাল কাপর বেধে লালসালু বিছায়, তারপরে বলে ইয়া খাজা কুছ তো আজা পেট তো ভারজা, এভাবে ভন্ড রা টাকা ইনকাম করে, অথচ দেখেন এ ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য পৃথ্বীরাজার সাথে রক্ত খই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন, বিজয়ী হয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করছেন খাজা মইনুদ্দিন চিশতী, তেমনি ভাবে বিএনপির মাঝেও এই ভন্ড চাঁদাবাজরা বিএনপি’র পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করছে, অথচ দেখেন এই বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের একটি ছোট্ট কাহিনী আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম, যেটা আজ পর্যন্ত মেজরিটি পার্সেন্ট লোক জানেন না, ৭৫ এর দিকে তিনি যখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হলেন, একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে আমেরিকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন, যাত্রা বিরতি করলেন লন্ডনে তিনি কিছু পার্সোনাল কিনাকাটা করবেন তার কাছে একটি পাউন্ড ও নাই, পার্সোনাল কেনাকাটার জন্য, বাংলাদেশের যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছে ড.ডক্টর ইউনুস সাহেবের ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে ২০০ পাউন্ড হাওলাত করে কেনাকাটা করেন।
পরবর্তীতে তিনি বেতন পেয়ে তার টাকা পরিশোধ করেন। একটি দেশের সেনাবাহিনী প্রধান বিদেশের সরকারি কাজে সফরে যাচ্ছেন তার কাছে অতিরিক্ত কোন টাকা নাই ভাবা যায়? সেই দলের লোক আমরা, দুঃখের বিষয় হলে বলতে হয় বাংলাদেশের কথা না হয় বাদই দিলাম, এই ইউরোপের দিকে দেখেন, শতকরা ৯৬ পার্সেন্ট মানুষ বিএনপি করে, আন্তর্জাতিক সম্পাদকের সাহেবের কাজ প্রতি তিন বছর অন্তর অন্তর কমিটি দেওয়া, কিন্তু সে কি তার দায়িত্ব পালন করছেন? ১০ থেকে ১২ টা বছর হয়ে গেছে তিনি কোন কমিটি দিতে পারেন নাই একটি দেশ ও।
পরিকল্পিতভাবে বিএনপি কে তিনি ধ্বংস করে গেছেন, প্রতিটা দেশে সেশন জোটের কারণে ১০ থেকে ১২ জন ক্যান্ডিডেট, সভাপতি, সেক্রেটারি পদ দুইটা, এ দুজনকে আপনি পথ দিলেন, বাকি দশ জনরে আপনি সভাপতি, সেক্রেটারি বানাতে পারলেন না, এই দশজনে মিলে বলবে আনোয়ার হোসেন খোকন সাহেব টাকা খেয়ে কমিটি দিয়েছে, পাপ করলেন তার আগে যে ক্ষমতায় ছিল, আর পাপের ভার বহন করতাছেন বর্তমানে আনার হোসেন খোকন সাহেব, তাই আনোয়ার হোসেন খোকন সাহেবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি আপনি না, আল্লাহর ফেরেশতা এসো যদি কোন কমিটি দেন ইউরোপের যে কোন দেশে, এটা নিয়ে সমালোচনা হবেই, কারণ সেসনজট, বারোটা বছর কোন কমিটি দিতে পারে নাই, মিষ্টি মিষ্টি কথা, আর বিলাসবহুল হোটেলে থাকা, এছাড়া ইউরোপের কোন একটি দেশ কিছুই পায় নাই, তাই আপনি দয়া করে জার্মান, ফ্রান্স, ইতালি, প্রতিটা দেশে উত্তর, দক্ষিণ করে করে দুইটা করে কমিটি দেন, এতে সেশন জট টা কমে আসবে, আর আপনিও সমালোচনার হাত থেকে বাঁচবেন, পরিশেষে সবাইকে বলতে চাই একটু ধৈর্য ধরেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, ইউরোপ স্বাধীন হওয়ার পথে, ভাইয়া খুব তাড়াতাড়ি যাবে, তখন এই সিন্ডিকেটরে দেখা যাবে। আল্লাহাফেজ ভুলত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।